বৈরী আবহাওয়া ও পূর্ণিমার প্রভাবে নদ-নদীর পানি স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক ফুট বেড়ে প্রায়ই তলিয়ে যায় সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা। এতে আমাদের জাতীয় পশু ও বিশ্বখ্যাত বেঙ্গল টাইগার বা বাঘ হুমকির মুখে আছে। এবার বাঘ ও বাঘের খাবার বন্য প্রাণী রক্ষায় সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে বানানো হচ্ছে উঁচু ‘বাঘের টিলা’।
সুন্দরবনের যেসব স্থানে বাঘের আনাগোনা বেশি, এমন ১২টি স্থানে মাটি দিয়ে উঁচু করে টিলা নির্মাণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে টিলার পাশে খনন করা হচ্ছে পুকুর। জলোচ্ছ্বাস বা বন্যার সময় যাতে বন্য প্রাণীগুলো উঁচু টিলায় আশ্রয় নিয়ে মিঠাপানি পান করতে পারে, সে জন্য এই পুকুর নির্মাণ করা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র আরও জানায়, ২০২২ সালের এপ্রিলে ৩৫ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার টাকার সুন্দরবন বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এই প্রকল্পের দুটি অংশের একটি বাঘ জরিপ ও অন্যটি বাঘ সংরক্ষণ। ২০২৫ সালের মার্চে শেষ হওয়ার কথা। এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়।বৈরী আবহাওয়া ও পূর্ণিমার প্রভাবে নদ-নদীর পানি স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক ফুট বেড়ে প্রায়ই তলিয়ে যায় সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা। এতে আমাদের জাতীয় পশু ও বিশ্বখ্যাত বেঙ্গল টাইগার বা বাঘ হুমকির মুখে আছে। এবার বাঘ ও বাঘের খাবার বন্য প্রাণী রক্ষায় সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে বানানো হচ্ছে উঁচু ‘বাঘের টিলা’।
সুন্দরবনের যেসব স্থানে বাঘের আনাগোনা বেশি, এমন ১২টি স্থানে মাটি দিয়ে উঁচু করে টিলা নির্মাণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে টিলার পাশে খনন করা হচ্ছে পুকুর। জলোচ্ছ্বাস বা বন্যার সময় যাতে বন্য প্রাণীগুলো উঁচু টিলায় আশ্রয় নিয়ে মিঠাপানি পান করতে পারে, সে জন্য এই পুকুর নির্মাণ করা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র আরও জানায়, ২০২২ সালের এপ্রিলে ৩৫ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার টাকার সুন্দরবন বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এই প্রকল্পের দুটি অংশের একটি বাঘ জরিপ ও অন্যটি বাঘ সংরক্ষণ। ২০২৫ সালের মার্চে শেষ হওয়ার কথা। এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়।বৈরী আবহাওয়া ও পূর্ণিমার প্রভাবে নদ-নদীর পানি স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক ফুট বেড়ে প্রায়ই তলিয়ে যায় সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা। এতে আমাদের জাতীয় পশু ও বিশ্বখ্যাত বেঙ্গল টাইগার বা বাঘ হুমকির মুখে আছে। এবার বাঘ ও বাঘের খাবার বন্য প্রাণী রক্ষায় সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে বানানো হচ্ছে উঁচু ‘বাঘের টিলা’।
সুন্দরবনের যেসব স্থানে বাঘের আনাগোনা বেশি, এমন ১২টি স্থানে মাটি দিয়ে উঁচু করে টিলা নির্মাণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে টিলার পাশে খনন করা হচ্ছে পুকুর। জলোচ্ছ্বাস বা বন্যার সময় যাতে বন্য প্রাণীগুলো উঁচু টিলায় আশ্রয় নিয়ে মিঠাপানি পান করতে পারে, সে জন্য এই পুকুর নির্মাণ করা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র আরও জানায়, ২০২২ সালের এপ্রিলে ৩৫ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার টাকার সুন্দরবন বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এই প্রকল্পের দুটি অংশের একটি বাঘ জরিপ ও অন্যটি বাঘ সংরক্ষণ। ২০২৫ সালের মার্চে শেষ হওয়ার কথা। এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ফজর | ৫.৩০ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৪ টা বিকাল |
মাগরিব | ৬ টা সন্ধ্যা |
এশা | ৭.৩০ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১.৪০ মিনিট দুপুর |